ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব হিসেবে এবার ‘সুইসাইড ড্রোন’ (আত্মঘাতী ড্রোন) পাঠিয়েছে ইরান। ইরানের সেনাবাহিনী গত ৪৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে এই ড্রোনগুলো ব্যবহার করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সি।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হেইদারির ঘোষণা: “ডজনখানেক ড্রোন ব্যবহৃত হয়েছে”
ইরানের সেনাবাহিনীর গ্রাউন্ড ফোর্সের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিয়ুমার্স হেইদারি জানান,
“গত দুই দিনে আমরা ইসরায়েলের ভেতরে একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে ডজনখানেক আত্মঘাতী ড্রোন নিক্ষেপ করেছি।”
তিনি জানান, এসব ড্রোন হামলা ছিল ইসরায়েলি আগ্রাসনের সরাসরি প্রতিশোধ।
‘আরাশ’ ড্রোন: ইরানের শক্তিশালী আঘাত হানার অস্ত্র
এই অভিযানে ইরান যে ড্রোন ব্যবহার করেছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ‘আরাশ’ ড্রোন, যার পাল্লা প্রায় ২,০০০ কিলোমিটার। এটি ইরানের অন্যতম দূরপাল্লার এবং শক্তিশালী আত্মঘাতী ড্রোন বলে জানা গেছে।
আইআরজিসির সঙ্গে সেনাবাহিনীর যৌথ সমন্বয়
ইরানের সেনাবাহিনীর ড্রোন ইউনিটগুলো কাজ করছে ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কর্পস (IRGC) এর মহাকাশ ইউনিটের সঙ্গে সমন্বয় করে।
গত শুক্রবার থেকে IRGC একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে।
ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত ইরানির সংখ্যা বাড়ছে
ইরান দাবি করেছে, ইসরায়েলি সাম্প্রতিক হামলায় তাদের সামরিক কর্মকর্তা, পারমাণবিক বিজ্ঞানী এবং সাধারণ মানুষসহ বহু নাগরিক নিহত হয়েছেন। এসব হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ হিসেবেই ইরান চালাচ্ছে এই পাল্টা হামলা।
সোমবার ভোরে নতুন ধাপে হামলা: লক্ষ্যবস্তু তেল আবিব-হাইফা
সোমবার ভোরে ইরানের নতুন ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু হয়। এতে তেল আবিব, হাইফা, এবং অধিকৃত পশ্চিম তীরের ব্নেই ব্রাক, উত্তরাঞ্চলের শহরগুলো সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়।
IRGC থেকে ছোড়া হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এসব এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েল টানাপোড়েনের মাত্রা আরও বেড়েছে। ইরানের ‘সুইসাইড ড্রোন’ ব্যবহারের মধ্য দিয়ে এই সংঘাত নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা।
ব্যবহার করা হয়েছে ‘আরাশ’ ড্রোন, ২ হাজার কিমি পরিসরের অস্ত্র
ইসরায়েলি হামলার পাল্টা জবাব হিসেবে এবার ‘সুইসাইড ড্রোন’ (আত্মঘাতী ড্রোন) পাঠিয়েছে ইরান। ইরানের সেনাবাহিনী গত ৪৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে এই ড্রোনগুলো ব্যবহার করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সি।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হেইদারির ঘোষণা: “ডজনখানেক ড্রোন ব্যবহৃত হয়েছে”
ইরানের সেনাবাহিনীর গ্রাউন্ড ফোর্সের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিয়ুমার্স হেইদারি জানান,
“গত দুই দিনে আমরা ইসরায়েলের ভেতরে একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে ডজনখানেক আত্মঘাতী ড্রোন নিক্ষেপ করেছি।”
তিনি জানান, এসব ড্রোন হামলা ছিল ইসরায়েলি আগ্রাসনের সরাসরি প্রতিশোধ।
‘আরাশ’ ড্রোন: ইরানের শক্তিশালী আঘাত হানার অস্ত্র
এই অভিযানে ইরান যে ড্রোন ব্যবহার করেছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ‘আরাশ’ ড্রোন, যার পাল্লা প্রায় ২,০০০ কিলোমিটার। এটি ইরানের অন্যতম দূরপাল্লার এবং শক্তিশালী আত্মঘাতী ড্রোন বলে জানা গেছে।
আইআরজিসির সঙ্গে সেনাবাহিনীর যৌথ সমন্বয়
ইরানের সেনাবাহিনীর ড্রোন ইউনিটগুলো কাজ করছে ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কর্পস (IRGC) এর মহাকাশ ইউনিটের সঙ্গে সমন্বয় করে।
গত শুক্রবার থেকে IRGC একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে।
ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত ইরানির সংখ্যা বাড়ছে
ইরান দাবি করেছে, ইসরায়েলি সাম্প্রতিক হামলায় তাদের সামরিক কর্মকর্তা, পারমাণবিক বিজ্ঞানী এবং সাধারণ মানুষসহ বহু নাগরিক নিহত হয়েছেন। এসব হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ হিসেবেই ইরান চালাচ্ছে এই পাল্টা হামলা।
সোমবার ভোরে নতুন ধাপে হামলা: লক্ষ্যবস্তু তেল আবিব-হাইফা
সোমবার ভোরে ইরানের নতুন ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু হয়। এতে তেল আবিব, হাইফা, এবং অধিকৃত পশ্চিম তীরের ব্নেই ব্রাক, উত্তরাঞ্চলের শহরগুলো সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়।
IRGC থেকে ছোড়া হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এসব এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েল টানাপোড়েনের মাত্রা আরও বেড়েছে। ইরানের ‘সুইসাইড ড্রোন’ ব্যবহারের মধ্য দিয়ে এই সংঘাত নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা।