গায়ক নোবেলের বিরুদ্ধে ছয় মাস ধরে তরুণীকে আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ

এর আগে সোমবার (১৯ মে) দিবাগত রাতে রাজধানীর ডেমরা থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, নোবেল ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে এক তরুণীকে তার বাসায় আটকে রেখে ধর্ষণ করে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) এক ক্ষুদে বার্তায় জানানো হয়, ২০১৮ সালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোবেলের সঙ্গে ওই তরুণীর পরিচয় হয়। এরপর তাদের মাঝে ফোনে যোগাযোগ চলতে থাকে। ২০২৪ সালের ১২ নভেম্বর মোহাম্মদপুরে দেখা করার সময় তরুণীকে তার বাসার স্টুডিও দেখানোর কথা বলে নিজ বাসায় নিয়ে যান নোবেল। পরে আরও দুই-তিনজন অজ্ঞাত পরিচয়ধারীর সহযোগিতায় তাকে জোরপূর্বক সেখানে আটকে রাখা হয়। এসময় ভিকটিমের মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলা হয় এবং নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মারধর ও ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এভাবে চলতি বছরের ১৯ মে পর্যন্ত ওই তরুণীকে আটক রাখেন নোবেল।

ঘটনার এক পর্যায়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোবেলের মারধরের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওটি দেখে ভুক্তভোগীর পরিবার তাকে চিনতে পারে এবং জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করে সহযোগিতা চায়। এরপর ১৯ মে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডেমরা থানা পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার করে।

ভুক্তভোগীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ডেমরা থানায় নারী নির্যাতন আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়। থানা পুলিশ জানায়, তদন্তে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও প্রযুক্তির সহায়তায় গায়ক নোবেলের সংশ্লিষ্টতা নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

নারী নির্যাতনের অভিযোগে কণ্ঠশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (২০ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়া উদ্দিন আহমেদ এই আদেশ দেন।

এর আগে সোমবার (১৯ মে) দিবাগত রাতে রাজধানীর ডেমরা থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, নোবেল ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে এক তরুণীকে তার বাসায় আটকে রেখে ধর্ষণ করে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) এক ক্ষুদে বার্তায় জানানো হয়, ২০১৮ সালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোবেলের সঙ্গে ওই তরুণীর পরিচয় হয়। এরপর তাদের মাঝে ফোনে যোগাযোগ চলতে থাকে। ২০২৪ সালের ১২ নভেম্বর মোহাম্মদপুরে দেখা করার সময় তরুণীকে তার বাসার স্টুডিও দেখানোর কথা বলে নিজ বাসায় নিয়ে যান নোবেল। পরে আরও দুই-তিনজন অজ্ঞাত পরিচয়ধারীর সহযোগিতায় তাকে জোরপূর্বক সেখানে আটকে রাখা হয়। এসময় ভিকটিমের মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলা হয় এবং নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মারধর ও ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এভাবে চলতি বছরের ১৯ মে পর্যন্ত ওই তরুণীকে আটক রাখেন নোবেল।

ঘটনার এক পর্যায়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোবেলের মারধরের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওটি দেখে ভুক্তভোগীর পরিবার তাকে চিনতে পারে এবং জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করে সহযোগিতা চায়। এরপর ১৯ মে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ডেমরা থানা পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার করে।

ভুক্তভোগীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ডেমরা থানায় নারী নির্যাতন আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়। থানা পুলিশ জানায়, তদন্তে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও প্রযুক্তির সহায়তায় গায়ক নোবেলের সংশ্লিষ্টতা নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here